রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:০৮ পূর্বাহ্ন

News Headline :
মানববন্ধনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন শ্যামনগরে গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে সড়কে ভ্যান চালকের মৃত্যু রাজশাহীর মোহনপুরে মদ পানে ৩ জনের মৃত্যু, গ্রেফতার ২ রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সাতটি থানার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা যানজট নিরসন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে আরএমপি’র মতবিনিময় সভা শ্যামনগরে এবার কৃষকরা আমন ধানের আশানুরুপ ফলন পেয়েছে পাবনায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত ১জন আহত শাজাহানপুরে বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মান্দায় বিল উন্মুক্তের দাবিতে জেলেদের সংবাদ সম্মেলন সভাপতির স্বৈরাচারী আচরন স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতিতে পাবনা শহর সমাজ সেবা কার্যালয়ের কার্যক্রম স্থবির

নিয়ামতপুরে সরকারের নির্ধারিত দামে মিলছে না আলু পেঁয়াজ

Reading Time: < 1 minute

মোঃ ইমরান ইসলাম,নওগাঁ:
সিন্ডিকেট-কারসাজি করে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা রুখতে সরকার তিনটি পণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেয়ার পরও বাজারে নির্দিষ্ট দামে মিলছে না আলু ও পেঁয়াজ। নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলায় কাঁচা বাজারে প্রশানসের তৎপর না থাকায় সরকারের নির্ধারিত দরে আলু ও পেঁয়াজ বিক্রি চোখে পড়েনি।সোমাবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার সদর কাঁচা বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতিকেজি আলু ৫০-৫৫ টাকাতেই বিক্রি হচ্ছে। আবার প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭৫ টাকা দরে। এ ছাড়াও আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬৫-৭০ টাকায়। দোকানিদের দাবি- সরকারের বেঁধে দেয়া দামে আলু কিনতে পারেননি তারা। তাই আগের দামেই আলু বিক্রি করছেন।খুচরা আলু বিক্রেতা বলেন, সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে ৩৫ টাকা। সেই দামে আলু আমরা কিনতেও পাইনি। এসব আলু আমার আগের কেনা। ৪০ টাকাতেও বিক্রি করার সুযোগ নাই।খুচরা পেঁয়াজ বিক্রেতা বলেন, সরকার দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার পরও মোকামগুলোতে পেঁয়াজের দাম এখনও আগের মতই রয়েছে। মোকামে পেঁয়াজের দাম কমে গেলেই পাইকারি ও খুচরা বাজারে দাম কমে যাবে।আলু চাষি ইব্রাহিম বলেন, আমরা ধার দেনা করে আলু চাষাবাদ করি। ধার দেনা শোধ করার জন্য মৌসুমে শুরুতেই আলু বিক্রি করতে হয়। তখন এক মণ আলু ৬০০-৮০০ টাকা দরে বিক্রি হয়। আমরা আলু উৎপাদন করে দাম পায় না, কিন্তু ক্রেতাদের ঠিকই বেশি দামে আলু কিনে খেতে হচ্ছে। আলু ব্যবসায়ী আর কোল্ড স্টোরেজের কাছে এখন জিম্মি বাজার।বাজারে আসা এক ক্রেতা জানান, বাজারে ভোগ্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতির দামের কারণে চাহিদা মত ক্রয় করতে পারি না। সব ধরণের সবজির দামের পাশাপাশি গরীবের একমাত্র ভরসা আলু সেই আলুর দামও হাফ সেঞ্চুরি। মাছে তো হাত দেওয়ায় যায় না, মাছের দামও ঊর্ধ্বগতি।নিয়ামতপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমতিয়াজ মোরশেদ কালবেলাকে বলেন, আমাদের নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রয়েছে। বেশি দামে আলু ও পিঁয়াজ বিক্রির সুনির্দিষ্ট কোন অভিযোগ থাকলে দোষীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাজার মনিটরিং কমিটির সদস্যরা কাঁচা বাজারে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com